চট্টগ্রামের রাউজান উপজেলায় বিএনপির দুই গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষ ও গুলিবর্ষণের ঘটনা ঘটেছে। বুধবার (৫ নভেম্বর) দিবাগত রাতে উপজেলার বাগোয়ান ইউনিয়নের ৪ নম্বর ওয়ার্ডের চৌধুরী পাড়ায় এ ঘটনা ঘটে। এতে গুলিবিদ্ধ হয়েছেন পাঁচজন নেতাকর্মী। আহতরা হলেন—সোহেল, রুবেল, খোরশেদ, ঈসমাইল ও সুমন। বর্তমানে তারা চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। স্থানীয় সূত্র জানায়, আহতরা বুধবার রাত ১০টার দিকে বিএনপির একটি সভা শেষে বাড়ির
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের চকরিয়া উপজেলায় বাসের সঙ্গে মাইক্রোবাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে পাঁচজন নিহত হয়েছেন। নিহত সবাই কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামের বাসিন্দা এবং পর্যটক বলে জানিয়েছে পুলিশ। বুধবার (৫ নভেম্বর) সকাল সাড়ে ৯টার দিকে উপজেলার সেগুন বাগান এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। মালুমঘাট হাইওয়ে থানার ইনচার্জ মো. মেহেদী হাসান জানান, কক্সবাজার ভ্রমণের উদ্দেশ্যে মাইক্রোবাসটি চৌদ্দগ্রাম থেকে রওনা দিয়েছিল। পথে সেগুন বাগান এলাকায় পৌঁছালে বিপরীত দিক থেকে আসা
চট্টগ্রামের মদুনাঘাটে মঙ্গলবার (৭ অক্টোবর) সন্ধ্যা ৬টার দিকে গুলিবিদ্ধ হয়ে হাকিম চৌধুরী (৫০) নামের বিএনপির এক কর্মী নিহত হয়েছেন। প্রাইভেট কারযোগে রাউজান থেকে চট্টগ্রাম শহরে আসার পথে মোটরসাইকেলে এসে দুর্বৃত্তরা তাকে লক্ষ্য করে গুলি চালায়। আহত অবস্থায় তাকে দ্রুত এভারকেয়ার হাসপাতালে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসকরা তাকে মৃত ঘোষণা করেন। হাকিম চৌধুরী রাউজান উপজেলার বাগোয়ান ইউনিয়নের পাচখাইন গ্রামের বাসিন্দা ছিলেন। তিনি হামিম
চট্টগ্রামে জেলা পুলিশের গোয়েন্দা শাখার একটি দীর্ঘ, শ্বাসরুদ্ধকর অভিযানে বিপুল পরিমাণ অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার এবং দুই জন দুষ্কৃতিকারী গ্রেফতার হয়েছে। ১৩ ঘণ্টাব্যাপী এই অভিযান পরিচালিত হয় বৃহস্পতিবার বিকাল থেকে শুক্রবার রাত পর্যন্ত। অভিযানে অংশ নেয় জেলা গোয়েন্দা শাখা এবং বিভিন্ন থানার পুলিশ সদস্যরা। বিশ্বস্ত সূত্রে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, কক্সবাজারের মহেশখালীর শাপলাপুর এলাকা থেকে কিছু দুষ্কৃতিকারী দেশীয় আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ে চট্টগ্রামের দিকে রওনা